তাবলিগ-জামাতের বিবদমান দ্বন্দ্বের পর থেকে বিগত ৭ বছর যাবত প্রশাসনের সিদ্ধান্তে কাকরাইল মসজিদে অবস্থানের ক্ষেত্রে আলমি শুরাপন্থিরা ৪ সপ্তাহ ও মাওলানা সাদপন্থিরা দুই সপ্তাহ করে পর্যায়ক্রমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন।
সম্প্রতি পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন এবং মহাসম্মেলন করে উভয়পক্ষ কাকরাইল মসজিদে তাদের নিরঙ্কুশ আধিপত্য চায়।
মাওলানা সাদের অনুসারীরা কাকরাইল মারকাজ সম্পূর্ণভাবে নিজামুদ্দীনের অনুসারীদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়ার দাবি জানান।
তাবলিগের দুই গ্রুপের দাবি ও দ্বন্দ্ব ক্রমেই সংঘাতে রূপ নেওয়ার আগে সরকারের সঙ্গে বৈঠকে জানানো হয়, পরবর্তী সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত কাকরাইল মসজিদে আগের নিয়মে তাবলিগের কাজ চলবে।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উলামা-মাশায়েখ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কাকরাইল মসজিদ ও তাবলিগ বিষয়ে জরুরি বিবৃতিতে এসব কথা জানান শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান।